1. live@kaalnetro.com : Bertemu : কালনেত্র
  2. info@www.kaalnetro.com : দৈনিক কালনেত্র :
সোমবার, ০১ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৯:১৫ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
হবিগঞ্জে নবাগত পুলিশ সুপার ইয়াছমিন খাতুনের যোগদান চুনারুঘাট প্রেসক্লাবে মিথ্যাচারের অভিযোগে সাংবাদিক সম্মেলন মাধবপুরে প্রতিপক্ষের হামলায় স্কুলছাত্রের মৃত্যু লাখাইয়ে ২০-২৫ জন প্রতিবন্ধী ভাতা বঞ্চিত হওয়ার ঝুঁকিতে হবিগঞ্জে বিজিবির হাতে ভারতীয় ইস্কফ সিরাপসহ এক জন আটক লাখাইয়ে নির্মাণের ২ মাসেই বেহাল, পাকা রাস্তা এখন জনদুর্ভোগের প্রতীক  স্কুলে অনিয়ম-অব্যবস্থাপনা! প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে তদন্ত দাবি অনলাইন জুয়ায় আসক্তি: ফায়ার সার্ভিস কর্মীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার  লাখাইয়ে কাইঞ্জা বিলে ইজারাদারের নৌকায় আগুন ও হামলা আহত ৬ মিরাশিতে বসতবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের ঘটনায় প্রতিবাদ সমাবেশ

চুনারুঘাট হাসপাতালে অক্সিজেন সংকটে রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

দৈনিক কালনেত্র
  • প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ১৮ নভেম্বর, ২০২৫

মোঃ সুমন মিয়া: চুনারুঘাটে ৫০ শয্যা বিশিষ্ট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেন সংকটে আব্দুল মতিন (৪৮) নামে এক রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ করেছেন স্বজনেরা। ভুক্তভোগীদের দাবী, হাসপাতালে অক্সিজেন সিলিন্ডার থাকলেও সময়মতো তা পাওয়া যায় নি, ইমার্জেন্সি বিভাগে থাকা অক্সিজেন সিলিন্ডার চাইলে সেখানে থাকা দায়িত্বরত অফিসারও তা দিতে রাজি হননি।

হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, ফুসফুসের প্রদাহ ও শ্বাসকষ্ট জনিত রোগে গত ১৫ নভেম্বর চুনারুঘাট হাসপাতালে ভর্তি হন পৌরসভার পাকুড়িয়া গ্রামের আঃ রশিদের পুত্র আব্দুল মতিন। দুইদিন চিকিৎসাধীন থাকার পর গতকাল বিকাল ৩:৩০ মিনিটে তিনি মারা যান।

কর্তব্যরত মেডিকেল অফিসার সিরাজাম মুনিরা জানান, আব্দুল মতিন আগে থেকেই অসুস্থ ছিলেন, সিলেটের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাও নিয়েছেন, আমরা উনাকে উন্নত চিকিৎসার পরামর্শ দিয়ে রেফার্ডও করেছি, কিন্তু রোগীর আত্মীয়রা এখানে রেখে চিকিৎসা করাতেই অনড় ছিলেন।

দায়িত্বপ্রাপ্ত নার্স রোজিনা আক্তার বলেন, মারা যাওয়ার আগে রোগীর অক্সিজেন লেভেল স্বাভাবিক ছিল। টানা দুইদিন সিলিন্ডার অক্সিজেনের পাশাপাশি কনসেনটেটর অক্সিজেনও নিয়মিত চলছিল। মঙ্গলবার বেলা ২.৩০ মিনিটের দিকে বিদ্যুৎ চলে গেলে ডেলিভারি ওয়ার্ডে অক্সিজেনের প্রয়োজন পড়ে, ফলে অবশিষ্ট একটিমাত্র সিলিন্ডার দিয়ে আমাদের পক্ষে দুইজন রোগীকে চিকিৎসা দেয়া সম্ভব হয়নি।

আব্দুল মতিনের শ্যালক মোঃ মাসুক মিয়া অভিযোগ করে বলেন, জরুরি বিভাগে থাকা অক্সিজেন সিলিন্ডারটি পেলে হয়তো আমাদের রোগী বেঁচে যেত, কিন্তু চেয়েও আমরা তা পাইনি। তিনি আরো অভিযোগ করেন, বিদ্যুহীন অবস্থায় একটিমাত্র সিলিন্ডার দিয়ে এখানে যেভাবে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে তা রীতিমতো আতঙ্কের। উপজেলার ৫ লক্ষ মানুষের জন্য মাত্র দু’একটি সিলিন্ডার দিয়ে কীভাবে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে তা আমার বোধগম্য নয়।

উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডাঃ মোজাম্মেল হোসেন দেশের বাইরে থাকায় তার বক্তব্য নেয়া সম্ভব হয়নি।

দ.ক.সিআর.২৫

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

© 𝐰𝐰𝐰.𝐤𝐚𝐚𝐥𝐧𝐞𝐭𝐫𝐨.𝐜𝐨𝐦
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট