1. live@kaalnetro.com : Bertemu : কালনেত্র
  2. info@www.kaalnetro.com : দৈনিক কালনেত্র :
সোমবার, ০১ ডিসেম্বর ২০২৫, ১২:২৩ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
সুতাং নদীতে শিল্প-বর্জ্যের বিষ: বিপন্ন পরিবেশ, জনস্বাস্থ্য ও অর্থনীতি হবিগঞ্জে নবাগত পুলিশ সুপার ইয়াছমিন খাতুনের যোগদান চুনারুঘাট প্রেসক্লাবে মিথ্যাচারের অভিযোগে সাংবাদিক সম্মেলন মাধবপুরে প্রতিপক্ষের হামলায় স্কুলছাত্রের মৃত্যু লাখাইয়ে ২০-২৫ জন প্রতিবন্ধী ভাতা বঞ্চিত হওয়ার ঝুঁকিতে হবিগঞ্জে বিজিবির হাতে ভারতীয় ইস্কফ সিরাপসহ এক জন আটক লাখাইয়ে নির্মাণের ২ মাসেই বেহাল, পাকা রাস্তা এখন জনদুর্ভোগের প্রতীক  স্কুলে অনিয়ম-অব্যবস্থাপনা! প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে তদন্ত দাবি অনলাইন জুয়ায় আসক্তি: ফায়ার সার্ভিস কর্মীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার  লাখাইয়ে কাইঞ্জা বিলে ইজারাদারের নৌকায় আগুন ও হামলা আহত ৬

বন্যা দুর্গত এলাকার জন্য ছাত্রদের ৭০০ বিঘা জমির ধানের চারা তৈরি-

দৈনিক কালনেত্র
  • প্রকাশিত: সোমবার, ২ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

 

কালনেত্র প্রতিবেদক◾

বন্যা পরবর্তী কৃষি ও খাদ্য সংকট মোকাবিলায় উদ্যোগ নিয়েছেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) শিক্ষার্থীরা। আসছে মৌসুমে দুর্গত এলাকায় ধান চাষের জন্য ‘নাবি আমন’ ধানের বীজতলা তৈরি করছেন তারা। ১৮ থেকে ২০ দিন পর উৎপাদিত এসব ধানের চারা পৌঁছে দেয়া হবে বন্যা কবলিত এলাকায়, যা থেকে প্রায় ৭০০ বিঘা জমিতে আবাদ করা যাবে বলে জানান সংশ্লিষ্টরা।

জানা যায়, অতিবৃষ্টি ও ভারতের ত্রিপুরা থেকে নেমে আসা ঢলে তলিয়ে গেছে দেশের ১১ জেলা। স্মরণকালের এ বন্যায় এখনো পানিবন্দি লাখো মানুষ। মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে কৃষিখাত। আমনের বীজতলা ও চারা সব নষ্ট হয়ে যাওয়ায় বড় ধরণের খাদ্য সংকটের শঙ্কায় রয়েছেন বানভাসিরা।

এদিকে দেশের মানুষ বন্যা মোকাবিলা করছে সম্মিলিতভাবে। আর কৃষির ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে ও খাদ্য সংকট মোকাবিলায় কৃষকদের পাশে দাঁড়াতে উদ্যোগ নিয়েছে ময়মনসিংহের বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। বন্যা পরবর্তী সময়ে কৃষকদের সহায়তা করতে বিনামূল্যে ‘নাবি আমন’ ধানের চারা বিতরণ করার উদ্যোগ নিয়েছেন তারা।

এরইমধ্যে প্রস্তুত করা ১২ একর জমিতে চলছে ‘বিনা-১৭’ ও বায়ার বাংলাদেশের ‘ধানি গোল্ড’ জাতের ধানের বীজ বপনের কাজ। ১৮ থেকে ২০ দিন পর উৎপাদিত এসব ধানের চারা পৌঁছে দেয়া হবে বন্যা কবলিত এলাকায়, যা থেকে প্রায় এক হাজার কৃষক ৭০০ বিঘা জমিতে করতে পারবেন ধানের আবাদ।

শিক্ষার্থীরা জানান, কিছুদিন পর বন্যার পানি নেমে গেলেও, আবার চারা তৈরি করতে অন্তত এক মাসের মতো সময় লাগবে। এতে আমন ধান লাগানোর সময় পার হয়ে যাবে। আবার বন্যার কারণে চারা তৈরি করতে না পারলে কৃষকরা সমস্যায় পড়বেন। দেশে দেখা দেবে খাদ্য সংকট। তাই খাদ্য সংকটের কথা মাথায় রেখে আমরা বন্যা পরবর্তী ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের ধানের চারা দিয়ে সহায়তা করার উদ্যোগ নিয়েছি।

পরে যোগ দিয়েছেন অন্যান্য কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরাও।

ক_
সিআর—২৪

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

© 𝐰𝐰𝐰.𝐤𝐚𝐚𝐥𝐧𝐞𝐭𝐫𝐨.𝐜𝐨𝐦
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট