➖
তপন দেববর্মা,অর্থনীতিবিদ
কোনো একজনের বরাদ্ধকৃত সম্পদের ( ভূ-সম্পদ, মিনারেল সম্পদ, স্থায়ী স্থাবর বা অস্থাবর সম্পদ এবং অতি মর্যাদা সম্পন্ন জ্ঞান সম্পদ অধিকিন্তু নিঃশেষ যোগ্য সমাপনী সম্পত্তি নয়) সমপর্যায়ের সক্রিয় হয়ে কর্তৃত্ব স্থাপন প্রেক্ষিতে আদায় পরিমান কাগুজে টাকা কিংবা ধাতব মর্যাদা সম্পন্ন মূদ্রা ব্যাবস্থার চলমান ঘড়ির বৃত্তায়ন প্রক্রিয়াকে অর্থনীতি বলে।
এটির কোনো কোনো অর্থনৈতিক নীতি যা অর্থ অনুমিতি বা শর্তসমূহে ব্যাঘাত ঘটালে অতি ক্ষুদ্র সময় (-০
.00 মাইক্রো মিলি মিটার) এর ব্যাবধানের মাধ্যমেই ওই নীতি বিরোধী , অন্তরঘাতী সম্পদ (রিসোর্স) অপব্যবহারের কারনে অর্থনীতির চলমান প্রক্রিয়া হতে সেই সকল ব্যাক্তিগন বিচ্যূত হয়ে পরে।
এতেকরে সামাজিক প্রক্রিয়ায় প্রভাব পরে এবং সেটি কালো বাজার সৃষ্টি, মুনাফেক মজুদদার, বাজার ব্যবস্থাপনায় চাদা বাজি (চাঁদ নয়), সন্ত্রাস বাদ, কুৎসা রটানো , সৎ ও ন্যায় নীতির স্বপক্ষের লোকদের আত্মহননের জবরদস্তি প্ররোচনা করা।
(০০০) বা তিন শূূন্য তত্ত্বকে ভুল উপস্থাপন করে = ব্রান্ডিং ঔষধকে ফার্মাসিকিউলিটি’র কাছ হতে ক্রয় করে নতুনভাবে রাসায়নিক বিক্রিয়ার মাধ্যমে হার্টবিট রেট স্বাভাবিকতা থেকে অস্বভাকিতা নিয়ন্ত্রনের মাধ্যমে মৃত্যু ঘটায়। এতে করে আর্থিক প্রতিস্থানের মাঠ পর্যায় শাখাগুলোর ম্যানেজারিয়াল বডি, কুকর্মের সহিত গ্রাহকের সকল রকম ব্যাংকিং ট্রাকজেকশন ভেলিডিটি বা বৈধতা করে নিজে ও নিজেদের পকেট ভারি করে নেয়।
ধরি, একজন শিশু বড় হতে থাকে।শৃঙ্খল আদর্শ ও নৈতিক , শিষ্টাচার সম্পন্ন শিক্ষা ব্যবস্থাপনা, নতুন পাঠ্যবই নির্ধারণকরণ(যেমনঃ টাইম ম্যানেজমেন্ট বা সময় ব্যবস্থাপনা, আত্ম সুরক্ষামূলক টেক্সটবুক, যেখানে সময়ের পরিক্রমা ভিত্তিক যা ধাপে ধাপে স্কুল সমাপনীর দিন প্রতিরক্ষার বিষয়ক (কোর্স ভিত্তিক কমিউলিটিভ জিপিএ – ) বৃত্তাকৃতির শিক্ষাবোর্ড লগো চিহ্নিত মেডেল সহ উত্তোরোত্তর সাফল্যলাভের প্রত্যাশা সমৃদ্ধ ও মুগ্ধতার প্রতিক হিসেবে গ্রেড(রোমান আলফাবেট যেমন, A B C এই তিনটি গ্রেড ক্যাটাঘরি, এসকলের সহিত কোনো রকমের স্টার, স্ট্যান্ড, প্লাস, মাইনাস, ইঙ্গিত যুক্ত চিহ্ন ব্যাবহার করা যাবে না) উল্লেখ করে একটি ইউনিক পেপার সাইজে উন্নত কাচের ফ্রেমে বাঁধাইকৃত শো-এবল বা সার্বক্ষনিক প্রদর্শনযোগ্য সার্টিফকেট প্রদান করতে হবে।
পাঠ্যপুস্তক হিসেবে আরেকটি হলো সহজ লিপিতে এযাবৎ কালিন বিজ্ঞানের প্রয়োজনীয়তার সাপেক্ষে উদ্ভাবন , প্রয়োগে ইতিবাচক ফলাফল, উদ্ভাবনের স্বত্তাধিকারীর যথার্থ মূল্যায়ন হিসেবে “স্বত্বাধিকারী আইন সত্ত্ব” বা “পেটেন্ট রাইট” সঠিক ভাবে ডিজিটাল সিকিউরিটি”তে আত্মনিয়োজিত উল্লেখিত ব্যাক্তি সদৃশ প্রতিষ্ঠান গুলোকে অতি সতর্ক থাকা নিয়ে বিষয়বস্তু।
পরবর্তী সংস্করণে তত্ত্বের আরো নিখুঁত ব্যাখ্যা, বিশ্লেষণ, সফল প্রয়োগ। অর্থনীতির যে সকল বিষয় বস্তু কিছুটা অগভীর বা বিষয়গত পরির্বতনে অর্থনীতির শেষোক্ত ফলাফলে কিঞ্চিত পার্থক্য বিবাধ-মান যুক্তির গেড়কলে পিষ্ট হয় অর্থাৎ সহজ কথায় সহজ যুক্তিকে যারা অর্থনীতির ভূল ব্যাখ্যায় অন্তর্ঘাত বিস্তার করেছিল এবং ২০২৫ সালের কর্তৃপক্ষ দ্বারা জিম্মি, জব্ধ, লুটপাট, অস্তিত্ব ভূয়া কোম্পানীর নামে লুটপাট, আন্ডার ও অভার ইনভয়েছিং এর মাধ্যমে রপ্তানি-আমদানী বাণিজ্য ফরমায়েস বুঁজিয়ে দেশের এক্সিট রপ্তানির পর্যাপ্ত ডলার সমপরিমান যা ডকুমেন্ট উল্লেখিত শর্তে হাই বোল্টেজ সিকিউর হিসেবে রেখে চলে আসে।
দেশের সাধারনের বাজারে গিয়ে তাদের সবচে বড় যে মাছটি তার চায়ই চায়। জনগন বুজে উঠতে পারে না, মাছের বাজার এত উচ্চ মার্গীয় ভাবে দর কিভাবে বেড়ে যায়!
যাইহোক,আমি ওই সকল মুনাফেক দেরই বলছি। তোমারা ঐ ম্যানুয়াল গ্রস ম্যানোফেকচারিং কষ্ট + শিপম্যানট কস্ট যা আসে সেটার তুলনায় আয় এত কম কেন। আয় অনুযায়ী যদি তাঁদের মূল বেতনের সাথে ইনটেনসিভ দেওয়ার কথা বলেছিলেন। সেটাত দিবেন বলছিলেন, কিন্তু দিবেন না। কারন আপনি টাকাটা ডলারে এক্সচেঞ্জ করে রেখে এসেছেন।
আর বেতন সেটাতেও গাফলা। যে শিল্পে একবার আন্দোলন ধরে। এই শিল্পটা আর বাঁচে না। কারন শ্রমিকের মস্তিস্ক, কাঠামো রিফর্ম করা বা গতিশীল পৃথিবীতে গতিময়তা চায়।
শ্রমিকের সাম্রাজ্যে পুঁজি দানবরা এক মৃৎ শিল্পের চায়ের মগে আঁকা ঠুনকো এক বস্তু।
একটি প্রশ্ন দিয়েই এই পর্যন্ত শেষ করছি;
আচ্ছা পাচার করা ঐ ব্যাক্তিদের পয়সাগুোলো কি কোনোনা কোনো সময় এক কড়ি সে ভোগ করতে পারবে-টারবে? নাকি ঐ টাকাটাই অস্ত্র কেনার টাকায় লগ্নি করে যুদ্ধের অগ্নি-বারুদ-শিখা জ্বলে উঠবে দাওদাও করে!
দ.ক.সিআর.২৫