1. live@kaalnetro.com : Bertemu : কালনেত্র
  2. info@www.kaalnetro.com : দৈনিক কালনেত্র :
সোমবার, ০১ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৪:১৭ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
গাজীপুরে বিয়ের দাবীতে প্রেমিকের বাড়ীতে প্রেমিকার অনশন বাংলাদেশ চা শ্রমিক ইউনিয়ন (বি-৭৭) নির্বাচন বিষয়ক আলোচনা সভা সুতাং নদীতে শিল্প-বর্জ্যের বিষ: বিপন্ন পরিবেশ, জনস্বাস্থ্য ও অর্থনীতি হবিগঞ্জে নবাগত পুলিশ সুপার ইয়াছমিন খাতুনের যোগদান চুনারুঘাট প্রেসক্লাবে মিথ্যাচারের অভিযোগে সাংবাদিক সম্মেলন মাধবপুরে প্রতিপক্ষের হামলায় স্কুলছাত্রের মৃত্যু লাখাইয়ে ২০-২৫ জন প্রতিবন্ধী ভাতা বঞ্চিত হওয়ার ঝুঁকিতে হবিগঞ্জে বিজিবির হাতে ভারতীয় ইস্কফ সিরাপসহ এক জন আটক লাখাইয়ে নির্মাণের ২ মাসেই বেহাল, পাকা রাস্তা এখন জনদুর্ভোগের প্রতীক  স্কুলে অনিয়ম-অব্যবস্থাপনা! প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে তদন্ত দাবি

শেখ হাসিনার আমলে কেমন ছিল দেশ!

তারেক মিয়া তালুকদার সুজন
  • প্রকাশিত: রবিবার, ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

তারেক মিয়া তালুকদার সুজন, সংযুক্ত আরব আমিরাত প্রতিনিধি◾

সাধারণ মানুষ যুদ্ধ করে এই দেশকে স্বাধীন করেছিল, আর এই স্বাধীন দেশেই স্বাধীনভাবে কথা বলতে পারতো না কেহ। মুক্তিযুদ্ধ বিরোধী কাজ করতেন শেখ হাসিনা নিজেই। স্বাধীন দেশে ন্যায্য অধিকারের কথা বললেই বা দাবি তুললেই তাকে রাজাকার উপাধি দিয়ে দিতেন শেখ হাসিনা।

সাধারণ মানুষের অর্থ, স্বাধীনতা কেড়ে নিয়ে স্বর্গের রাজ্যে বাস করতেন আওয়ামী লীগ এই সরকার। হসপিটাল থেকে শুরু করে হাট বাজার পর্যন্ত কোন স্থানেই বাদ ছিল না তার চাঁদাবাজি, দুর্নীতি, অপহরণ! দেশের পুলিশ প্রশাসনকে ব্যবহার করে অন্যায় ভাবে এদেশের মানুষকে জিম্মি করে রাখতেন তিনি। কোন ব্যক্তি যদি তার এই দুর্নীতির বিরুদ্ধে কথা বলতেন তাহলে তাকে গুম করে ফেলতেন। তার গুন্ডাবাহিনী; আওয়ামী লীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, ছাত্রলীগ সহ অনেক ধরনের লীগ নামক সন্ত্রাসী বাহিনী দ্বারা।

দেশের মানুষ নিপীড়নের শিকার ছিল, হামলা, নির্যাতন ও হত্যা সহ হুমকির মুখে জিম্মি ছিল। এছাড়াও শেখ হাসিনা ছিল একজন ইসলাম বিরোধী, ইসলাম নিয়ে কথা বলায় মিজানুর রহমান আজহারীকে দেশ ছাড়তে বাধ্য করেছিলেন স্বৈরাচারী সরকার শেখ হাসিনা, ইসলাম নিয়ে কথা বলায় দেলোয়ার হোসেন সাঈদীকে রাজাকার উপাধি দিয়ে বন্দী করে রাখেন এবং ষড়যন্ত্র করে তাকে মেরেও ফেলেন।

ক্ষমতা হাসিলের জন্য তার বলির পাঠা হয়েছে দেশের অসংখ্য মানুষ। সাংবাদিক সাগর রুনিকে নির্মমভাবে হত্যা করেছে এই স্বৈরাচার। জেলা থেকে ইউনিয়ন পর্যায় পর্যন্ত সবখানেই গুন্ডাবাহিনী আওয়ামীলীগের তোপের মুখে ছিল সাধারণ মানুষ।

দ্রব্যমূল্যের উর্ধগতির যন্ত্রণায় শান্তিতে ছিলনা দেশের মানুষ, যেখানে এক কেজি সয়াবিন তেলের দাম ছিল ৯০ টাকা, বিগত কয়েক বছরে সেই সয়াবিন ১৮০ টাকায় পরিনত হয়েছে। ৩০ টাকার চাল কিনে খেতে হচ্ছে ৯০ টাকা কেজিতে, ৩০ টাকার পিয়াস কিনতে হয় ১২০ টাকা কেজি ধরে। যে বয়লার মুরগির দাম ছিল ৮০ থেকে ৯০ টাকা কেজি, সেই বয়লার মুরগিটাও আজ বিক্রি হচ্ছে ১৬০-৭০ টাকা, যে পাঙ্গাস মাছের দাম ছিল ৮০ টাকা সেই পাঙ্গাস এখন ১৬০ টাকায় কিনতে হচ্ছে হতভাগা জনগণকে। যেখানে নির্বাচনী প্রচারণায় আওয়ামী লীগের বক্তব্য ছিল, তারা দ্রব্যমূল্যের দাম হাতের নাগালে নিয়ে আসবে, ১০ টাকা কেজিতে চাল বিক্রি করার অঙ্গীকার করেছিল, অথচ ১৬ বছরের এই আওয়ামী লীগের ক্ষমতায় দ্রব্যমূল্য ক্রয় করতে গিয়ে নিঃস্ব হতে হয়েছে সাধারণ মানুষকে। প্রত্যেকটি সেক্টরে আওয়ামী লীগের চাঁদাবাজির ফলে ৫০ বছর আগানোর বদলে ঋণের বোঝা মাথায় নিয়ে পিছিয়ে পড়েছে দেশ।

দেশের টয়লেট থেকে শুরু করে সব জায়গায় চাঁদাবাজি করতো আওয়ামীগ। আর এই আওয়ামী লীগের মাফিয়া ছিল শেখ হাসিনা।

ক_
সিআর—২৪

 

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

© 𝐰𝐰𝐰.𝐤𝐚𝐚𝐥𝐧𝐞𝐭𝐫𝐨.𝐜𝐨𝐦
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট