
চুনারুঘাট প্রতিনিধি : হবিগঞ্জের চুনারুঘাট উপজেলার গাজীপুর ইউনিয়নের ছনখলা গ্রামের চান মিয়ার পুত্র শফিক মিয়া তার প্রবাসী মৃত স্ত্রীকে নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে একটি পক্ষকে হয়রানি করে আসছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
অভিযোগ সুত্রে জানাযায়, শফিক মিয়া তার প্রবাসী স্ত্রীর মৃত্যুর ক্ষতিপূরণ ট্রাভেলস এজেন্সি বাবদ ১৫ লক্ষ টাকার প্রাপ্তি স্বাীকারোক্তিপত্র থাকার পরও এখন আবার নতুন করে শ্বশুর জামাই মিলে ট্রাভেলস এজেন্সি সংশ্লিষ্ট কর্মী একি গ্রামের সেলিম মিয়া রুস্তম নামের এক ব্যক্তিকে হয়রানি শুরু করেছেন।
জানাযায়, প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয় কর্তৃক ৭৫ লাখ টাকার চেক গ্রহণের পর সে টাকা উত্তোলন জঠিলতায় আটকে থাকায় সেলিম মিয়াকে অভিযুক্ত করে মামলা দায়ের করেন শফিক ও তার শ্বশুর।
এ বিষয়ে সেলিম মিয়ার বক্তব্য- প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের ক্ষতিপূরণের ৭৫ লাখ টাকার চেক আমি নিজে উপস্থিত থেকে সচিব মহোদয় মারফত শফিকের হাতে তোলে দেয়া হয়। অথচ ওরা শ্বশুর জামাই মিলে, কে ওই টাকার ওয়ারিশ হবে এই দ্বন্দে বেস্তে যাওয়ার পথে প্রায় কোটি টাকার ক্ষগিপূরণ! তবে আমাদের পক্ষ থেকে ট্রাভেলস এজেন্সির ১৫ লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণ পরিশোধ হয়েছে। প্রমাণাধীও রয়েছে।
স্থানীয়রা জানায়, শফিক মিয়া ব্যক্তি জীবনেও নানা সমস্যায় জর্জরিত, মাদকাসক্ত ও অসামাজিক! যেকারণে ওই টাকার মালিকানা নিয়ে শ্বশুর জামাই ও শালকদের মধ্যে শফিকের দ্বন্দ চলমান। এবং চেক থাকা সত্বেও নির্দিষ্ট করে কেও এই টাকা উত্তোলনও করতে পারছে না।
উল্লেখ্য যে, শফিকের দায়ের করা পূর্বের সকল মামলা বিভিন্ন তথ্য প্রমাণাধীর ভিত্তিতে আদালত খারিজ করে দেওয়ার পরও সে স্যোসাল মিডিয়ায় মানহানীকর অপপ্রচার করে বেরাচ্ছে।
তবে অনেকে এও মন্তব্য করেন, শফিকের অতিরিক্ত বউ পিটানোর নিষ্টুরতাই তার স্ত্রীর মৃত্যুর কারণ হতে পারে!
দ.ক.সিআর.২৫