1. live@kaalnetro.com : Bertemu : কালনেত্র
  2. info@www.kaalnetro.com : দৈনিক কালনেত্র :
মঙ্গলবার, ১৩ মে ২০২৫, ০৩:০৬ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
সন্ত্রাসবিরোধী আইনে নিষিদ্ধ আ.লীগের বিরুদ্ধে সরকার যেসব ব্যবস্থা নিতে পারবে- দেশের চা রপ্তানি বেড়েছে ৫৮ শতাংশ আরও অগ্রগতি হবে বলে আশা— কালনেত্র ভারতীয় টিভি চ্যানেলের গ্রাসে দেশিয় সংস্কৃতি; সুস্থ প্রজন্ম গঠনে বর্জনের বিকল্প নাই— বানিয়াচংয়ে ডেভিল হান্ট অভিযানে ছাত্রলীগ নেতা নাঈম গ্রেফতার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সংবর্ধনা অনুষ্ঠান আয়োজনে নিষেধাজ্ঞা সাংবাদিকদের সাথে বিজিবির মতবিনিময় একদিনের বজ্রপাতে প্রাণ গেলো ১০ জনের কমলগঞ্জে স্বেচ্ছাশ্রমে গ্রামীণ সড়ক সংস্কার নেতাকর্মীদের উদ্দেশে যে বার্তা দিলেন জামায়াত আমির ধলাই নদীর ভাঙন আতঙ্কে উদ্বেগ আর উৎকন্ঠায় বাঁধ নির্মানের দাবীতে মানববন্ধন

সন্ত্রাসবিরোধী আইনে নিষিদ্ধ আ.লীগের বিরুদ্ধে সরকার যেসব ব্যবস্থা নিতে পারবে-

দৈনিক কালনেত্র
  • প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ১৩ মে, ২০২৫
  • ৬ বার পড়া হয়েছে

ডেস্ক রিপোর্ট◾

সন্ত্রাসবিরোধী আইনে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হলে যেসব দণ্ড বা শাস্তির সম্মুখীন হবে—

এ আইনের ৮ ধারায় বলা হয়েছে, যদি কোন ব্যক্তি ধারা ১৮ এর অধীন কোন নিষিদ্ধ (সত্তার, অর্থাৎ এক্ষেত্রে আ. লীগের) সদস্য হন বা সদস্য বলিয়া দাবী করেন, তাহা হইলে তিনি অপরাধ সংঘটন করিবেন এবং উক্তরূপ অপরাধ সংঘটনের জন্য তিনি অনধিক ছয় মাস পর্যন্ত যে কোন মেয়াদের কারাদণ্ড, অথবা অর্থদণ্ড, অথবা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হইবেন।

নিষিদ্ধ সত্তা সমর্থনের ক্ষেত্রে আইনের ৯ (১) উপ-ধারায় বলা হচ্ছে, যদি কোন ব্যক্তি ধারা ১৮ এর অধীন কোন নিষিদ্ধ (সত্তাকে) সমর্থন করিবার উদ্দেশ্যে কাহাকেও অনুরোধ বা আহ্বান করেন, অথবা নিষিদ্ধ (সত্তাকে) সমর্থন বা উহার কর্মকাণ্ডকে গতিশীল ও উৎসাহিত করিবার উদ্দেশ্যে কোন সভা আয়োজন, পরিচালনা বা পরিচালনায় সহায়তা করেন, অথবা বক্তৃতা প্রদান করেন, তাহা হইলে তিনি অপরাধ সংঘটন করিবেন।

(২) যদি কোন ব্যক্তি কোন নিষিদ্ধ (সত্তার)/ (আ. লীগের) জন্য সমর্থন চাহিয়া অথবা উহার কর্মকাণ্ডকে সক্রিয় করিবার উদ্দেশ্যে কোন সভায় বক্তৃতা করেন অথবা রেডিও, টেলিভিশন অথবা কোন মুদ্রণ বা ইলেকট্রনিক মাধ্যমে কোন তথ্য সম্প্রচার করেন, তাহা হইলে তিনি অপরাধ সংঘটন করিবেন।

(৩) যদি কোন ব্যক্তি উপ-ধারা (১) অথবা (২) এর অধীন কোন অপরাধে দোষী সাব্যস্ত হন, তাহা হইলে তিনি অনধিক সাত বৎসর ও অন্যূন দুই বৎসর পর্যন্ত যে কোন মেয়াদের কারাদণ্ডে দণ্ডিত হইবেন এবং ইহার অতিরিক্ত অর্থদণ্ড ও আরোপ করা যাইবে।

এই আইনের মাধ্যমে নিষিদ্ধ হলে আশ্রয়দানকারীও শাস্তির সম্মুখীন হবেন।

এবিষয়ে সন্ত্রাসবিরোধী আইনের ১৪ ধারার (১) উপ-ধারায় রয়েছে যে, যদি কোন ব্যক্তি, অন্য কোন ব্যক্তি এই আইনের অধীন অপরাধ সংঘটন করিয়াছেন জানিয়াও বা উক্ত ব্যক্তি অপরাধী ইহা বিশ্বাস করিবার যুক্তিসঙ্গত কারণ থাকা সত্ত্বেও, শাস্তি হইতে রক্ষা করিবার অভিপ্রায়ে উক্ত ব্যক্তিকে আশ্রয়দান করেন বা লুকাইয়া রাখেন তাহা হইলে তিনি-

(ক) উক্ত অপরাধের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড হইলে, অনধিক পাঁচ বৎসরের কারাদণ্ডে দণ্ডিত হইবেন, এবং ইহার অতিরিক্ত অর্থদণ্ডও আরোপ করা যাইবে; অথবা

(খ) উক্ত অপরাধের শাস্তি যাবজ্জীবন কারাদণ্ড বা যে কোন মেয়াদের কারাদণ্ড হইলে, অনধিক তিন বৎসরের কারাদণ্ডে দণ্ডিত হইবেন, এবং ইহার অতিরিক্ত অর্থদণ্ডও আরোপ করা যাইবে।

(২) উপ-ধারা (১) এর অধীন আশ্রয়দান বা লুকাইয়া রাখিবার অপরাধ স্বামী, স্ত্রী, পুত্র, কন্যা, পিতা বা মাতা কর্তৃক হইলে, এই ধারার বিধান প্রযোজ্য হইবে না।

(৩) যেক্ষেত্রে কোন সত্তা কর্তৃক আশ্রয় প্রদানের অপরাধ সংঘটিত হয়, সেইক্ষেত্রে উহার প্রধান হিসাবে দায়িত্ব পালনকারী চেয়ারম্যান, ব্যবস্থাপনা পরিচালক, প্রধান নির্বাহী বা অন্য কোন নামের পদধারীর প্রতি উপ-ধারা (১) এর বিধানাবলী প্রযোজ্য হইবে, যদি না তিনি প্রমাণ করিতে সমর্থ হন যে, উক্তরূপ অপরাধ তাহার অজ্ঞাতসারে সংঘটিত হইয়াছিল বা উহার সংঘটন নিবৃত্ত করিবার জন্য তিনি সর্বাত্মক প্রচেষ্টা গ্রহণ করিয়াছিলেন।

১৮. নিষিদ্ধ ঘোষণা ও তালিকাভুক্তকরণ

১৮(১) এই আইনের উদ্দেশ্য পূরণকল্পে, সরকার, কোন ব্যক্তি বা সত্তা সন্ত্রাসী কার্যের সহিত জড়িত রহিয়াছে মর্মে যুক্তিসঙ্গত কারণের ভিত্তিতে, সরকারি গেজেটে প্রজ্ঞাপন দ্বারা, উক্ত ব্যক্তিকে তফসিলে তালিকাভুক্ত করিতে পারিবে বা সত্তাকে নিষিদ্ধ ঘোষণা ও তফসিলে তালিকাভুক্ত করিতে পারিবে।

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার
(২) সরকার, সরকারি গেজেটে প্রজ্ঞাপন দ্বারা, যে কোন ব্যক্তি বা সত্তাকে তফসিলে তালিকাভুক্ত করিতে বা তফসিল হইতে বাদ দিতে পারিবে অথবা অন্য কোনভাবে তফসিল সংশোধন করিতে পারিবে।

এ আইনের ২০ ধারার অধীনে আওয়ামী লীগের সম্পত্তি ও ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ ও জব্দ করার ক্ষমতাও পাচ্ছে সরকার।

২০ ধারার (১) উপধারায় বলা হয়েছে, ‘যদি কোন ব্যক্তিকে ধারা ১৮ এর বিধান অনুসারে তালিকাভুক্ত করা হয় বা কোন সত্তাকে নিষিদ্ধ করা হয়, তাহা হইলে, এই আইনে বর্ণিত অন্যান্য ব্যবস্থা গ্রহণ ছাড়াও সরকার, প্রযোজ্য ক্ষেত্রে, নিম্নবর্ণিত যে কোন পদক্ষেপ গ্রহণ করিবে, যথা:-

(ক) উক্ত সত্তার কার্যালয়, যদি থাকে, বন্ধ করিয়া দিবে;

(খ) ব্যাংক এবং অন্যান্য হিসাব, যদি থাকে, অবরুদ্ধ করিবে, এবং উহার সকল সম্পত্তি জব্দ বা আটক করিবে;

(গ) নিষিদ্ধ সত্তার সদস্যদের দেশ ত্যাগে বাধা নিষেধ আরোপ করিবে;

(ঘ) সকল প্রকার প্রচারপত্র, পোস্টার, ব্যানার অথবা মুদ্রিত, ইলেকট্রনিক, ডিজিটাল বা অন্যান্য উপকরণ বাজেয়াপ্ত করিবে; এবং

(ঙ) নিষিদ্ধ সত্তা কর্তৃক বা উহার পক্ষে বা সমর্থনে যে কোন প্রেস বিবৃতির প্রকাশনা, মুদ্রণ বা প্রচারণা, সংবাদ সম্মেলন বা জনসম্মুখে বক্তৃতা প্রদান নিষিদ্ধ করিবে।

(২) নিষিদ্ধ সত্তা উহার আয় ও ব্যয়ের হিসাব এতদুদ্দেশ্যে সরকার কর্তৃক মনোনীত উপযুক্ত কর্তৃপক্ষের নিকট দাখিল করিবে এবং আয়ের সকল উৎস প্রকাশ করিবে।

(৩) যদি প্রতীয়মান হয় যে, তালিকাভুক্ত ব্যক্তি বা নিষিদ্ধ সংঘটনের সম্পত্তি অবৈধভাবে অর্জিত হইয়াছে অথবা এই আইনের অধীন কোন অপরাধ সংঘটনে ব্যবহৃত হইয়াছে, তাহা হইলে উক্ত সম্পত্তি আদালত কর্তৃক রাষ্ট্রের অনুকূলে বাজেয়াপ্ত হইবে।

দ.ক.সিআর.২৫

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১
১২১৩১৪১৫১৬১৭১৮
১৯২০২১২২২৩২৪২৫
২৬২৭২৮২৯৩০৩১  
© 𝐰𝐰𝐰.𝐤𝐚𝐚𝐥𝐧𝐞𝐭𝐫𝐨.𝐜𝐨𝐦
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট