1. live@kaalnetro.com : Bertemu : কালনেত্র
  2. info@www.kaalnetro.com : দৈনিক কালনেত্র :
রবিবার, ২৭ জুলাই ২০২৫, ১২:২৭ অপরাহ্ন

ফেব্রুয়ারিতে সংসদ নির্বাচনের আশ্বাস আবারও

দৈনিক কালনেত্র
  • প্রকাশিত: শনিবার, ২৬ জুলাই, ২০২৫

কালনেত্র ডেস্ক: অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস দুই দিনে বিএনপি, জামায়াতে ইসলামীসহ ১৭টি রাজনৈতিক দল ও জোটের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। বৈঠকে ১৭ দলের নেতারা জাতীয় নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট তারিখ ঘোষণা করার আহ্বান জানিয়েছেন। আর আগামী বছরের ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজনের ব্যাপারে রাজনৈতিক দলগুলোকে আবারও আশ্বাস দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা। সূত্র জানায়, মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার ঘটনাকে কেন্দ্র করে সারা দেশে ক্ষোভ ও বিক্ষোভের মধ্যে পরাজিত ফ্যাসিবাদ প্রতিরোধে করণীয় ঠিক করতে দলগুলোর সঙ্গে মতবিনিময় করেন প্রধান উপদেষ্টা। তবে আলোচনার একপর্যায়ে বেশির ভাগ দলই সংসদ নির্বাচনের প্রসঙ্গ তোলে। তখন প্রধান উপদেষ্টা দলগুলোর নেতাদের আশ্বস্ত করেন, আগামী ফেব্রুয়ারিতে সংসদ নির্বাচন হবে। তারা নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত রয়েছেন। এ জন্য সব রাজনৈতিক দলের সহযোগিতা কামনা করেন তিনি। সব দলই নির্বাচনে প্রধান উপদেষ্টাকে সহযোগিতা করা ও পাশে থাকার আশ্বাস দেন এবং আগামী ৫ আগস্টের আগে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণার আহ্বান জানান।

দেশের চলমান পরিস্থিতিতে ১৭টি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে গত মঙ্গলবার রাতে এবং বুধবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে বৈঠক করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। দুটি বৈঠকই রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় অনুষ্ঠিত হয়েছে।

সূত্র জানায়, ফেব্রুয়ারির নির্বাচনের আগে বিচার ও সংস্কারকাজ শেষ করতে চান প্রধান উপদেষ্টা। এর আগে নির্বাচনের জন্য একটা পরিবেশ তৈরি করার লক্ষ্য তার। কিন্তু উদ্ভূত পরিস্থিতিতে পতিত ফ্যাসিবাদীরা (আওয়ামী লীগ) সুযোগ নিতে চাচ্ছে। তারা বিভিন্নভাবে দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে চাচ্ছে। এ অবস্থা চলতে থাকলে নির্বাচন ঝুঁকির মধ্যে পড়ে যেতে পারে। সে জন্য সব রাজনৈতিক দলের সহায়তা চেয়েছেন। তিনি জুলাই অভ্যুত্থানের পক্ষের শক্তিগুলোকে সম্মিলিতভাবে পতিত ফ্যাসিবাদীদের মোকাবিলা করতে সতর্ক থাকার আহ্বান জানান।

বৈঠকে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে দুই উপদেষ্টাকে ৯ ঘণ্টা অবরুদ্ধ ও শিক্ষার্থীদের ব্যানারে আওয়ামী লীগের লোকজনের সচিবালয়ের গেট ভাঙা এবং গোপালগঞ্জে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের হামলার বিষয়টি দলগুলোকে অবহিত করেন প্রধান উপদেষ্টা। অভ্যুত্থানের এক বছর যেতে না যেতেই পরাজিত শক্তির নানা ষড়যন্ত্রের লক্ষণ দেখা যাচ্ছে। এ সময় ফ্যাসিবাদবিরোধী রাজনৈতিক শক্তিগুলোর মধ্যে ঐক্য-সংহতি অটুট রাখার বার্তা দেন প্রধান উপদেষ্টা। সংস্কার ইস্যুতে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে চলমান দূরত্ব কমিয়ে এনে ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্য অটুট রাখার বার্তা দেন প্রধান উপদেষ্টা। তবে রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা প্রধান উপদেষ্টাকে আশ্বস্ত করেছেন যে আওয়ামী লীগ যাতে ফিরে আসতে না পারে সে ব্যাপারে তারা সবাই একমত। তাদের ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে সবাই ঐক্যবদ্ধ। যেখানেই ফ্যাসিবাদ, সেখানেই সম্মিলিতভাবে তা মোকাবিলার ঘোষণাও দেন নেতারা।

প্রধান উপদেষ্টার বৈঠকের প্রসঙ্গ টেনে গতকাল বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টা রাজনৈতিক দলগুলোকে ডেকেছিলেন, আমরা আলোচনা করেছি। আমরা আগের মতোই তাদের (সরকারের) সর্বাত্মক সহযোগিতা করার কথা বলে এসেছি। একই সঙ্গে নির্বাচন প্রক্রিয়াকে দ্রুত করার কথা বলেছি। প্রধান উপদেষ্টা ফেব্রুয়ারি মাসের মাঝামাঝি সময়ের মধ্যে নির্বাচন দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন এবং আমরা মনে করি দ্রুত সেই ব্যবস্থা গ্রহণ করা উচিত।’

এ ছাড়া বৈঠকে মাইলস্টোন কলেজে ঘটে যাওয়া মর্মান্তিক ঘটনায় নিহত শিশুদের পরিবারগুলোকে যথাযথ সহযোগিতা ও ক্ষতিপূরণ দেওয়ার দাবি তোলা হয়। আহতদের পূর্ণ চিকিৎসার ব্যবস্থা করার কথা বলেছে সব দলই।

সূত্র আরও জানায়, এনসিপির রাজনৈতিক কর্মসূচিতে প্রটোকল দেওয়া নিয়ে প্রশ্ন তোলেন কেউ কেউ। এনসিপির প্রটোকল নিয়ে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা শিষ্টাচারবহির্ভূতভাবে আক্রমণ করে পরিস্থিতি নষ্ট করছেন। ফলে রাজনৈতিক বিভাজন বাড়ছে। দলগুলোর সঙ্গে সরকারেরও দূরত্ব বাড়ছে।

এ ছাড়া দেশের এই সংকটময় মুহূর্তে স্বাস্থ্য উপদেষ্টার ভূমিকা নিয়ে বৈঠকে প্রশ্ন তোলেন অনেকেই। তারা বলেছেন, স্বাস্থ্য উপদেষ্টা ঠিকমতো দায়িত্ব পালন করতে পারছেন না। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি আরও উন্নত করার জন্য প্রধান উপদেষ্টার দৃষ্টি আকর্ষণ করা হয়। বাংলাদেশ সচিবালয় বারবার কেন আক্রান্ত হচ্ছে। এখানে গোয়েন্দা বা প্রশাসনিক কোনো ব্যর্থতা আছে কি না, তা খতিয়ে দেখতে প্রধান উপদষ্টাকে আহ্বান জানিয়েছে দলগুলো। প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন, ‘পরাজিত শক্তিরা বিভিন্ন সমস্যা তৈরি করার চেষ্টা করছে, আমরা তা মোকাবিলা করার চেষ্টা করছি। আগামী দিনেও দলগুলোর সঙ্গে মাঝে মাঝে বসব।’

জামায়াতের নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, ‘দেশে পরিকল্পিতভাবে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অবনতি ঘটানোর অপচেষ্টা চলছে এবং গোয়েন্দা ও প্রশাসনিক কিছু দুর্বলতা রয়েছে। এসব দুর্বলতা চিহ্নিত করতে প্রধান উপদেষ্টার দৃষ্টি আকর্ষণ করেছি।’

তিনি বলেন, ‘সুষ্ঠু ভোটের মাধ্যমে নতুন সরকার নির্বাচিত হলে তা দেশের রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার জন্য ইতিবাচক হবে। আমরা সরকারের পাশে থেকে সব ধরনের সহযোগিতা দেব ইনশাআল্লাহ।’

এ বিষয়ে ইসলামী আন্দোলনের যুগ্ম মহাসচিব গাজী আতাউর রহমান বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যের মূল বিষয় ছিল যাতে ফ্যাসিবাদবিরোধী রাজনৈতিক শক্তিগুলোর মধ্যে ঐক্য-সংহতি অটুট থাকে এবং রাজনৈতিকভাবে আগামীতে ফ্যাসিবাদী শক্তি যেন কোনো সুযোগ নিতে না পারে। এ জন্য সব ফ্যাসিবাদবিরোধী রাজনৈতিক শক্তিগুলোর মধ্যে বিভেদ বা বিরোধ না থাকে। আমরা বলেছি, রাজনৈতিক দল হিসেবে একেক দলের একেক রকম বক্তব্য থাকবে, সমালোচনাও থাকবে। কিন্তু আমরা সবাই একটা বিষয়ে একমত, সেটা হলো আওয়ামী ফ্যাসিবাদ যাতে পুনর্বাসিত হতে না পারে, তারা দেশ নিয়ে ষড়যন্ত্র করতে না পারে, দেশের বিরুদ্ধে কোনো রকম তৎপরতা চালাতে না পারে, এসব ব্যাপারে আমরা ঐক্যবদ্ধ আছি।’

আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু বলেন, ‘সংস্কার ও সঠিক সময়ে নির্বাচন নিয়ে জনগণের মধ্যে সংশয়ের বিষয়টি প্রধান উপদেষ্টাকে জানিয়েছি। আমরা বলেছি, আপনি যদি প্রয়োজনীয় সংস্কার করতে না পারেন, আবার ভালো নির্বাচনও নিশ্চিত করা সম্ভব না মনে করেন, তাহলে পদত্যাগ করে চলে আসুন। সংস্কার ও নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে আগ্রহী সব পক্ষ মিলে আপনার নেতৃত্বে আমরা একটা নির্বাচনি অ্যালায়েন্স করি।’

তিনি বলেন, গণ-অভ্যুত্থানের পক্ষের শক্তিগুলোর বিভেদের কারণেই ফ্যাসিবাদীরা বারবার সুযোগ নিচ্ছে। বিএনপি, জামায়াত, এনসিপি ও ইসলামী আন্দোলন এই চারটি দল একে অপরের বিরুদ্ধে আক্রমণাত্মক ও উসকানিমূলক বক্তব্য দিচ্ছে। এটি গণতান্ত্রিক অধিকার হলেও এসব উসকানিমূলক বক্তব্য নির্বাচনের পরিবেশকে বিঘ্নিত করবে।

মজিবুর রহমান মঞ্জু বলেন, ‘কোনো রাজনৈতিক দল রাষ্ট্রীয় প্রটোকল পাচ্ছে, সরকারি সুবিধা পাচ্ছে আর কোনো রাজনৈতিক দল এমন সুবিধা পাবে না, এমন কেন হবে? আমরা রাজনৈতিক দলগুলো প্রধান উপদেষ্টাকে এই প্রশ্ন করেছি। শুধু বিপদে পড়লেই প্রধান উপদেষ্টা রাজনৈতিক দলগুলোকে ডাকেন। আমরা ফ্যাসিবাদের পতনের পর দুভাগে বিভক্ত হয়ে গিয়েছি এবং এটি রোধ করতে সরকার কার্যকর ভূমিকা নেয়নি। এর পরিপ্রেক্ষিতে প্রধান উপদেষ্টা নির্বাচন পর্যন্ত রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ঘন ঘন বসবেন বলে আশ্বস্ত করেছেন।’

১২-দলীয় জোটের মুখপাত্র শাহাদাত হোসেন সেলিম বলেন, ‘আমরা উপদেষ্টা পরিষদ সংস্কার করার কথা বলেছি। বিতর্কিত উপদেষ্টাদের বাদ দেওয়ার এখনো সময় আছে। পাশাপাশি এনসিপি সরকারি প্রটোকলে প্রচার চালাচ্ছে, এটা দৃষ্টিকটু। কোনো রাজনৈতিক দলের পক্ষে অনুরাগ-বিরাগ না দেখিয়ে নিরপেক্ষভাবে সরকার পরিচালনা করার আহ্বান জানিয়েছি। আগামী ৫ আগস্টের আগে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করার দাবি জানিয়েছি।’

তিনি বলেন, ‘নির্বাচনের তারিখ ঘোষণার পর পতিত স্বৈরাচার ও তার দোসররা আরও সমস্যা সৃষ্টি করার চেষ্টা করবে। সেগুলো শক্ত হাতে দমন করার কথা বলেছি। না হলে সুষ্ঠু নির্বাচন করা কঠিন হবে।’

বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, ‘দিন যত যাচ্ছে, দেশ অরাজকতার দিকে এগোচ্ছে। কারণ সরকার দুর্বল। অবাধ নির্বাচনের জন্য সরকারকে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বারবার সংলাপের তাগিদ দেওয়া হয়েছে। সরকারের নিরপেক্ষতা নানা কারণে প্রশ্নবিদ্ধ। সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিবেশ সরকারকে নিশ্চিত করতে হবে।’

তিনি বলেন, ‘আমরা প্রধান উপদেষ্টাকে বলেছি, সরকারের মধ্যে এতগুলো সরকার। তার পরও সরকার কেন ফেল করছে? দলগুলোর সঙ্গে সরকারেরও ঘনিষ্ঠ বোঝাপড়া দরকার। বিশেষ একটা দলকে সরকার যেভাবে তৈরি করছে তাতে জনমনে প্রশ্ন উঠছে। আগামী কয়েক মাসে গোপালগঞ্জের মতো ঘটনা ঘটার আশঙ্কা রয়েছে। তাই সতর্ক থাকতে হবে।’

বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স বলেন, ‘সুনির্দিষ্টভাবে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা হলে সংকট দূর হবে। কোনো দল যদি সরকারের দল হিসেবে চিহ্নিত হয়, তাহলে সংকট দূর হবে না, বরং বাড়বে।’

গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি বলেন, বিচার, সংস্কার ও নির্বাচনের দায়িত্ব সরকারের ওপর। অবিলম্বে নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট তারিখ ঘোষণা করা দরকার সরকারের। তাহলে মানুষের মধ্যে স্বস্তি আসবে। নির্বাচনের লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড বানাতে হবে। সরকারকে নিরপেক্ষতা প্রমাণে সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সমান আচরণ করতে হবে।

গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেন, ‘সব রাজনৈতিক দল সরকারের পক্ষপাতমূলক আচরণের তীব্র প্রতিবাদ করেছে। সরকার এনসিপির প্রতি পক্ষপাতমূলক আচরণ করছে। এনসিপির প্রতি এমন আচরণ বজায় থাকলে সরকারের পক্ষে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়। পতিত আওয়ামী লীগ যেকোনো ইস্যুতে গড়ে ওঠা আন্দোলনের সুযোগ নিয়ে অরাজকতা করতে পারে।’

গতকাল বুধবারের বৈঠকে অংশ নিয়েছেন বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জেএসডি) সিনিয়র সহসভাপতি তানিয়া রব, ১২-দলীয় জোটের মুখপাত্র শাহাদাত হোসেন সেলিম, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি, এবি পার্টির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু, নাগরিক ঐক্যের সাধারণ সম্পাদক শহীদুল্লাহ কায়সার, গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর, এলডিপির মহাসচিব রেদোয়ান আহমেদ, খেলাফত মজলিসের মহাসচিব ড. আহমদ আবদুল কাদের, বাংলাদেশ সমাজতান্ত্রিক দলের (বাসদ) সাধারণ সম্পাদক বজলুর রশীদ ফিরোজ, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন (প্রিন্স) এবং গণফোরাম সেক্রেটারি ডা. মিজানুর রহমান, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের প্রচার ও প্রকাশনাবিষয়ক সমন্বয়ক সৈয়দ হাসিব উদ্দিন হোসেন।

আগের দিন বিএনপি, জামায়াত, এনসিপি ও ইসলামী আন্দোলনের সঙ্গে বৈঠক করেন প্রধান উপদেষ্টা।

দ.ক.সিআর.২৫

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১২১৩
১৪১৫১৬১৭১৮১৯২০
২১২২২৩২৪২৫২৬২৭
২৮২৯৩০৩১  
© 𝐰𝐰𝐰.𝐤𝐚𝐚𝐥𝐧𝐞𝐭𝐫𝐨.𝐜𝐨𝐦
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট