1. live@kaalnetro.com : Bertemu : কালনেত্র
  2. info@www.kaalnetro.com : দৈনিক কালনেত্র :
সোমবার, ০১ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৪:১২ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
বিয়ের দাবীতে প্রেমিকের বাড়ীতে প্রেমিকার অনশন বাংলাদেশ চা শ্রমিক ইউনিয়ন (বি-৭৭) নির্বাচন বিষয়ক আলোচনা সভা সুতাং নদীতে শিল্প-বর্জ্যের বিষ: বিপন্ন পরিবেশ, জনস্বাস্থ্য ও অর্থনীতি হবিগঞ্জে নবাগত পুলিশ সুপার ইয়াছমিন খাতুনের যোগদান চুনারুঘাট প্রেসক্লাবে মিথ্যাচারের অভিযোগে সাংবাদিক সম্মেলন মাধবপুরে প্রতিপক্ষের হামলায় স্কুলছাত্রের মৃত্যু লাখাইয়ে ২০-২৫ জন প্রতিবন্ধী ভাতা বঞ্চিত হওয়ার ঝুঁকিতে হবিগঞ্জে বিজিবির হাতে ভারতীয় ইস্কফ সিরাপসহ এক জন আটক লাখাইয়ে নির্মাণের ২ মাসেই বেহাল, পাকা রাস্তা এখন জনদুর্ভোগের প্রতীক  স্কুলে অনিয়ম-অব্যবস্থাপনা! প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে তদন্ত দাবি

হবিগঞ্জে ইকো-ট্যুরিজম উন্নয়ন প্রকল্প নিয়ে স্টেক হোল্ডার কন্সাল্টেশন সভা অনুষ্ঠিত

দৈনিক কালনেত্র
  • প্রকাশিত: বুধবার, ৭ মে, ২০২৫

হবিগঞ্জ প্রতিনিধি 

হবিগঞ্জ জেলার রেমা কালেঙ্গা, সাতছড়ি, তেলিয়াপাড়া এবং লক্ষীবাওর সোয়ামফরেস্ট ইকো- ট্যুরিজম উন্নয়ন প্রকল্প নিয়ে বুদ্ধিজীবি, সাংবাদিকসহ সুশীল সমাজ ও সরকারী কর্মকর্তাদের নিয়ে “স্টেক হোল্ডার কন্সাল্টেশন সভা” অনুষ্ঠিত হয়েছে৷

আজ জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত ওয়ার্কশপে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের পরিচালক আবু সেলিম মাহমুদ উল হাসান।

তিনি বলেন, হবিগঞ্জকে সমৃদ্ধ পর্যটন শিল্প এলাকা হিসেবে গড়ে তোলা হবে। পর্যটন খাতকে তরুণদের কর্মসংস্থান ও অর্থনৈতিক আয়ের ক্ষেত্র হিসেবে বিজনেস মডেলরূপে প্রতিষ্ঠা করা হবে। তিনি আরও বলেন, সেন্টমার্টিন ও পার্বত্য চট্টগ্রাম এলাকায় পর্যটকদের ভ্রমণ সীমিতারোপ করা হয়েছে। তাই দেশী বিদেশী ভ্রমণপিপাসুদের জন্য সিলেটই সবচেয়ে উপযোগী ও সম্ভাবনাময় পর্যটন এলাকা। সেই লক্ষে বর্তমান সরকার কাজ করছে।

আবু সেলিম মাহমুদ উল হাসান বুধবার সকালে হবিগঞ্জের পর্যটন প্রসার ও বিকল্প কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে পর্যটনশিল্পের ভূমিকা শীর্ষক স্টেকহোল্ডার কনসালটেশন সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

প্রধান অতিথি বলেন, সরকার ট্যুরিজমকে খুব বেশী গুরুত্ব দিচ্ছে।সিলেটে ট্যুরিজম ইন্ড্রাস্ট্রি গড়ে তোলা হবে। সমুদ্র ও মরুভূমি ছাড়া সিলেটের মতো এত বৈচিত্র্যপূর্ণ পর্যটন আকর্ষণ আর কোথাও নেই। তিনি বলেন, আমরা কমিউনিটি বেইজড ট্যুরিজম, হোম স্টে গড়ে তোলব। পর্যটন এলাকার রেস্টুরেন্টে স্থানীয় বৈচিত্রপূর্ণ ঐতিহ্যবাহী খাবার দিয়ে সমৃদ্ধ করে পর্যটকদের আকৃষ্ট করা হবে।

তিনি বলেন, ইকোলজিক্যাল ক্রিটিক্যল এরিয়া (ইসিএ) গুলোকে বিপন্ন না করে সুরক্ষিত করতে হবে। পর্যটনে ইনকাম হলে মানুষ আকৃষ্ট হবে। ইনকাম না হলে টেকসই ও হবে না। তাই স্টুডেন্টদের ফটোগ্রাফি প্রশিক্ষণ, ট্যুর গাইড ট্রেনিং, ভলান্টিয়ার তৈরী, এগ্রি ট্যুরিজম, শপিং সেন্টারসহ বহুমুখী কার্যক্রম হাতে নেয়া হবে। সরকার আইএলও এর সাথে কাজ করছে। পর্যটনে কর্মসংস্থান এর বিপুল সম্ভাবনা আছে। তিনি হবিগঞ্জের পর্যটন প্রসার ও বিকল্প-কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে পর্যটনকেন্দ্রগুলোতে ক্যাম্পিং, রিভার কুজসহ বিভিন্ন কার্যক্রমের সুপারিশমালা উপস্থাপন করেন।

তিনি বলেন, ট্যুরিজম হল অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড। যোগাযোগ ও কানেক্টিভিটির জন্য প্রকৃতি কন্যা সিলেটকে অপরূপ সাজিয়ে তোলার জন্য পদক্ষেপ নেয়া হবে। তিনি আরো বলেন, সম্ভাবনাময় এ পর্যটন খাতকে এগিয়ে নিতে স্থানীয় জনগণকে সম্পৃক্ত করে সরকারি-বেসরকারি সমন্বিত উদ্যোগ দরকার। স্টেকহোল্ডার কনসালটেশন সভায় প্রধান অতিথি হবিগঞ্জের দর্শনীয় স্থানে পর্যটকবৃন্দ যেসব সমস্যায় পড়েন সেগুলো চিহ্নিত করে দ্রুত সমাধানের ব্যবস্থা নেয়ার কথা বলেন।

এতে সভাপতিত্ব করেন হবিগঞ্জের জেলা প্রশাসক ড. মো: ফরিদুর রহমান৷

দ.ক.সিআর.২৫

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

© 𝐰𝐰𝐰.𝐤𝐚𝐚𝐥𝐧𝐞𝐭𝐫𝐨.𝐜𝐨𝐦
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট