1. live@kaalnetro.com : Bertemu : কালনেত্র
  2. info@www.kaalnetro.com : দৈনিক কালনেত্র :
শুক্রবার, ০২ মে ২০২৫, ০৯:১৭ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
যবিপ্রবি গবেষকের ন্যানো ইউরিয়া সার উদ্ভাবন চুনারুঘাটে ডা: নুরুল ইসলাম স্মরণে পদক্ষেপ গণপাঠাগারের স্মারক বক্তৃতা অনুষ্ঠিত চুনারুঘাটে পদক্ষেপ গণ পাঠাগারের উদ্যোগে মহান মে দিবস পালন মাধবপুরে মাদ্রাসা ছাত্রের রহস্যজনক মৃত্যু মহান মে দিবস: শ্রমজীবী মানুষের অধিকার-দাবি আদায়ের দিন আমার দেশ এর সম্পাদকের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে শ্রীমঙ্গলে মানববন্ধন হবিগঞ্জের হাওরে ধানের বাম্পার ফলন দাম নিয়ে শংকিত কৃষক! সারা দেশে এলজিইডির কাজে দুদকের অভিযান- কালনেত্র ক্লিনটেক: পরিবেশবান্ধব প্রযুক্তির পথচলা ও ভবিষ্যৎ চুনারুঘাটে খাল খননে জনতার বাঁধা, পরিদর্শনে ইউএনও, তোপের মুখে ইউপি চেয়ারম্যান

মাধবপুরে পরকীয়ার জেরে ছাবু মিয়াকে হত্যা: ৪ আসামির মৃত্যুদণ্ড

দৈনিক কালনেত্র
  • প্রকাশিত: বুধবার, ৯ এপ্রিল, ২০২৫
  • ২৪ বার পড়া হয়েছে
মাধবপুর (হবিগঞ্জ) প্রতিনিধি
হবিগঞ্জের মাধবপুরে পরকীয়ার জেরে এক দিনমজুর ছাবু মিয়াকে হত্যার ঘটনায় চারজনকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
বুধবার (৯ এপ্রিল) দুপুরে হবিগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ (২) একেএম কামাল উদ্দিন এ রায় দেন।
বিচারক আসামিদের প্রত্যেককে ফাঁসিতে ঝুঁলিয়ে মৃত্যুদণ্ড এবং ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানার আদেশ দিয়েছেন। রায় ঘোষণার সময় আসামিরা আদালতে উপস্থিত ছিলেন। পরে জেলা কারাগারে পাঠানো হয়েছে।’ এ ছাড়া এ হত্যা মামলার অপর আসামি মারাজ মিয়ার আগেই মৃত্যু হওয়ায় আদালত তাকে অব্যাহতি দেন।
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন, মাধবপুর উপজেলার বার চান্দুরা গ্রামে মোহাম্মদ আলীর ছেলে এমরান মিয়া, একই গ্রামের মারাজ মিয়ার ছেলে সোলেমান মিয়া, প্রয়াত হরমুজ আলীর ছেলে জাহেদ মিয়া ও মুরাদপুর গ্রামের মৌলা মিয়া ছেলে আবুল মিয়া।
মামলায় অভিযোগের বরাতে জেলা ও দায়রা জজ আদালতের পেশকার তপন সিংহ জানান, বার চান্দুরা গ্রামের লাল মিয়ার ছেলে দিনমজুর ছাবু মিয়ার স্ত্রীর সাথে আসামিদের একজনের পরকীয়ার সম্পর্ক ছিল। এর জেরে ২০০৯ সালের ১৩ এপ্রিল ছাবুকে হত্যা করে লাশ জঙ্গলে ফেলে রাখা হয়।
এ ঘটনায় ছাবু মিয়ার ভাই হাফিজ মিয়া তিনজনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা দায়ের করেছিলেন। একই বছরের ২১ মে মাধবপুর থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) আলমগীর হোসেন পাঁচ আসামির বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র  দেন।’ প্রায় ১৬ বছরে ধরে বিচার কাজে তের জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে আদালত রায় দিলেন।
এ সময় আদালতে উপস্থিত মামলার বাদী হাফিজ মিয়া বলেন, ১৬ বছর অতিকষ্টে মামলা পরিচালনা করেছি। হত্যাকাণ্ডের শিকার আমার ভাই সহজ-সরল প্রকৃতির মানুষ ছিলেন। আমি এ রায়ে সন্তুষ্ট হয়েছি।
দ.ক.সিআর.২৫

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

© 𝐰𝐰𝐰.𝐤𝐚𝐚𝐥𝐧𝐞𝐭𝐫𝐨.𝐜𝐨𝐦
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট