➖
কালনেত্র ডেস্ক
শারীরিক শাস্তির কারণে শিশুদের নানাবিধ ক্ষতির ঝুঁকি রয়েছে এবং এর কোনো সুফল নেই।
🟥 শিশুরা মর্মান্তিকভাবে উচ্চ মাত্রার হিংসাত্মক শাস্তির শিকার হয়, যা তাদের নিজেদের এবং সমাজের জন্য বিরাট ক্ষতির কারণ।
🟥 প্রাপ্তবয়স্কদের মতো শিশুদেরও আইনের দ্বারা সহিংসতা থেকে সুরক্ষিত থাকার সমান অধিকার রয়েছে, এবং এর মধ্যে হিংসাত্মক শাস্তি থেকে সুরক্ষাও অন্তর্ভুক্ত।
🟥 শারীরিক শাস্তি শিশুদের কম বুদ্ধিবৃত্তিক বিকাশ ও প্রাতিষ্ঠানিক সাফল্যের সাথে সম্পর্কিত এবং স্কুল থেকে ঝরে পড়ার ক্ষেত্রে ভূমিকা রাখে।
শারীরিক শাস্তির মধ্যে শিশুদের প্রতি গুরুতর সহিংসতার অনেক কিছুই অন্তর্ভুক্ত, যেমন– ঘুষি মারা, লাথি মারা, প্রহার করা এবং বেত্রাঘাত করা। বেশিরভাগ শারীরিক শিশু নির্যাতন শাস্তির প্রেক্ষাপটেই ঘটে থাকে।
সরকারকে অবশ্যই এখনই পদক্ষেপ নিতে হবে যাতে ২০৩০ সালের মধ্যে শিশুদের জীবনের সকল ক্ষেত্র থেকে শারীরিক শাস্তি নিষিদ্ধ এবং নির্মূল করা যায়।
আমরা অহিংস শৈশব গড়তে পারি এবং অবশ্যই গড়ব!
দ.ক.সিআর.২৫